1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
ঝুঁকি নিয়ে কাঠের সাঁকো পার ২ গ্রামের মানুষের - Bikal barta
২রা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শুক্রবার| রাত ৪:২৯|
সংবাদ শিরোনামঃ
শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে- ষশ্রমিক দিবসে শহীদুল ইসলাম বাবুল  নরসিংদীতে পহেলা মে শ্রমিক দিবস উদযাপিত  জকিগঞ্জে আল্লামা আবদুল গফ্ফার (রহ.) ছাত্র সংসদের উদ্যোগে সাপ্তাহিক সভার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত। পাইকগাছায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  চিরিরবন্দর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত ভাঙ্গায়  ভবনের ছাদ থেকে পড়ে যাওয়ার  তিন দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাদ্রাসা ছাত্রের  মৃত্যু  ওসমানীনগরে মহান মে দিবস পালিত :  শ্রমিকের স্বার্থ সুরক্ষায় সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে বক্তাদের আহ্বান। ভাঙ্গায় শালিসের সময়ে হামলা, অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা! ভাঙ্গায় একটি বহুতল ভবনের ৫ পাঁচতলা ছাদ থেকে পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু  কাউনিয়ায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত। 

ঝুঁকি নিয়ে কাঠের সাঁকো পার ২ গ্রামের মানুষের

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, মার্চ ২৩, ২০২৫,
  • 31 জন দেখেছেন

 

মন্জুরুল আহসান শামীম :

স্টাফ রিপোর্টারঃ কাউনিয়ায় দুই গ্রামের মানুষের যোগাযোগের একমাত্র কাঠের সাঁকোটি চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পরলেও কর্তৃপক্ষের নজরে আসছে না। কৃষি পন্য উৎপাদনে খ্যাত গ্রাম দুটির মানুষের যোগাযোগর জন্য এলাকাবাসীর তৈরি ১১০ ফুট দৈর্ঘ্যের কাঠের সাঁকোটি দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে নড়বড়ে হয়ে গেছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে সাঁকোর উপরে লোকজন উঠলেই সাঁকোটি থরথর করে কাঁপতে থাকে। রেলিং ও বিভিন্ন জায়গায় কাঠ নষ্ট হয়ে ভেঙ্গে গেছে। তারপরও বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে স্কুল, কলেজ, মাদরাসার শিক্ষার্থীসহ দুই গ্রামের প্রায় ১০হাজার বাসিন্দাকে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলায় ১০ বছর আগে টেপামধুপুর ইউনিয়নের আজমখা গ্রামের তিস্তার প্রশাখা খালের ওপর ১১০ ফুট দৈর্ঘ্যের কাঠের সাঁকোটি নির্মাণ করেছিল গ্রামবাসীরা। এরপর থেকে প্রতি বছরই চলাচলের জন্য সাঁকোটি সংস্কার করে আসছে বিভিন্ন সংগঠন ও গ্রামের বাসিন্দারা। বেশ কিছুদিন থেকে সংস্কার না করায় সাঁকোটি পরিণত হয়েছে মরণফাঁদে। এলাকাবাসীর দাবি ওইখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণের। স্থানীয়রা জানান দুই গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষের জন্য এই একটি মাত্র রাস্তায় কাঠের সাঁকোটি দিয়েই যাতায়ত করতে হয়। আজমখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আদিবা, শারমিন ও ছুমাইয়া জানান প্রতিদিন আমাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই কাঠের সেতুটি পার হয়ে স্কুলে যাতায়ত করতে হয়। সাঁকোটি ভেঙ্গে গেলে আমাদের স্কুলে আসতে যেতে অনেক কষ্ট হবে। আজম খা গ্রামের বাসিন্দা আবুল কালাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের দুই গ্রামের মানুষর পারাপারে খুবই সমস্যা হচ্ছিল। আমরা গ্রামবাসী কমিটি করে নিজেদের উদ্যোগে ২০১৭ সালে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ওই খালের ওপর কাঠের সাঁকোটি নির্মাণ করি। স্থায়ী ভাবে পাকা সেতু নির্মাণের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা প্রশাসনের শরণাপন্ন হলেও আজ পর্যন্ত কোন উদ্যোগ নেই। টেপামধুপুর ইউপি চেয়ারম্যান রাশিদুল ইসলাম জানান, ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয়দর সহযোগিতায় আজম খাঁ ওই খালের ওপর একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণ করে দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার করছেন স্থানীয়রা। পাকা সেতু নির্মানের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একাধিকবার চাহিদা পত্র পাঠিয়ে কোনো সুফল পাইনি। তবে যোগাযোগ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ লাঘবের চেষ্টা করবো। উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, সরেজমিনে পরিদর্শন করে কাঠের সাঁকোর জায়গায় সেতু নির্মাণ প্রকল্পের প্রস্তাবনা পাঠানো হবে। অনুমোদন পেলেই নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!