মাসুদ পারভেজ: চট্টগ্রামে আবারও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও গ্যাং সদস্যরা ঘটাচ্ছে নানা অঘটন। খুন, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ এমন কোনো অপকর্ম নেই যা তারা করছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নানামুখী তৎপরতার পরও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না কিশোর অপরাধীদের। তাদের ভয়ে সাধারণ মানুষ তটস্থ থাকেন। কেননা কিশোর গ্যাং সদস্যদের এসব অপকর্মের মূলে থাকে তাদের কথিত ‘বড়ভাই’। শুধু নগরীতে নয়, কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা এখন বিভিন্ন উপজেলায়ও তৎপর রয়েছে। চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় কিশোর গ্যাং বাহিনীর প্রদান দোলায়ার প্রকাশ ভয়ংকর দোলায়ার গ্রুপে ২৫ জন সদস্য আছে। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, সরকারি দপ্তরগুলোতে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, গার্মেন্ট ব্যবসা, জমি দখল, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল কিংবা কোণঠাসা করাসহ বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে গ্রুপিং, সংঘর্ষ ও খুনের ঘটনায় জড়িত কিশোর গ্যাং লিডাররা। আর গ্রুপ ভারী করতে কথিত বড়ভাইরা কিশোর তরুণদের বিপথগামী করে তুলছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হাতে কিশোর গ্যাং ও তাদের নিয়ন্ত্রক কথিত বড়ভাই বা গডফাদারদের একটি তালিকা রয়েছে। তবে এ তালিকার অধিকাংশই ধরাছোঁয়ার বাইরে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সিএমপি ২০১৯ সালে এ তালিকা তৈরি করলেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি। বিশেষ করে বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কিশোর গ্যাং। বেপরোয়া গ্যাংগুলোর সংঘাত-সংঘর্ষ লেগেই আছে। এ এলাকায় অন্তত ৮-১০টি কিশোর গ্যাং ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়িত দীর্ঘদিন।বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন শের শাহ কলোনিতে এলাকা ছিনতাইয়ের কবলে পড়েছেন এমন কয়েক ব্যক্তি সাথে নাম না বলা সত্ত্বে জানান, তাদের টাকা-পয়সা ছিনতাইকারীদের বেশিরভাগের বয়স ১৪ থেকে ১৮ বছর।সন্ধ্যার পরে থেকে নগরীর শেরশাহ কলোনী দিঘীরপাড় মসজিদের পাশে থেকে শুরু করে পুরো বায়েজিদ বোস্তামী এলাকা তাদের কর্মকান্ড রয়েছে এবং তাদের কর্মকাণ্ড গুলো হলো বিভিন্ন বাসা থেকে রাতের আধারে চুরি করা এবং মেয়েদের কে ইভটিজিং করা পথচারীদেরকে জিম্মি করে টাকা আদায় করা এছাড়াও বিভিন্ন কর্মের সাথে লিপ্ত রয়েছে দোলায়ার বাহিনী গ্রুফ । এই গ্রুপ সদস্য রয়েছে ২০ থেকে ২৫ জন। দেলোয়ার বাহিনীর কিশোর গ্যাং গ্রুপের অতিষ্ঠ বায়েজিদ বোস্তামি থানাধীন শেরশা কলোনীর এলাকার মানুষ।সাধারণ জনগণ ও এলাকার মানুষ প্রশাসনের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি।্যাং বাহিনীর প্রদান দোলায়ার প্রকাশ ভয়ংকর দোলায়ার গ্রুপে ২৫ জন সদস্য আছে। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, সরকারি দপ্তরগুলোতে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, গার্মেন্ট ব্যবসা, জমি দখল, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল কিংবা কোণঠাসা করাসহ বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে গ্রুপিং, সংঘর্ষ ও খুনের ঘটনায় জড়িত কিশোর গ্যাং লিডাররা। আর গ্রুপ ভারী করতে কথিত বড়ভাইরা কিশোর তরুণদের বিপথগামী করে তুলছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হাতে কিশোর গ্যাং ও তাদের নিয়ন্ত্রক কথিত বড়ভাই বা গডফাদারদের একটি তালিকা রয়েছে। তবে এ তালিকার অধিকাংশই ধরাছোঁয়ার বাইরে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সিএমপি ২০১৯ সালে এ তালিকা তৈরি করলেও কোনো সুফল পাওয়া যায়নি। বিশেষ করে বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় কিছুতেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না কিশোর গ্যাং। বেপরোয়া গ্যাংগুলোর সংঘাত-সংঘর্ষ লেগেই আছে। এ এলাকায় অন্তত ৮-১০টি কিশোর গ্যাং ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়িত দীর্ঘদিন।বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন শের শাহ কলোনিতে এলাকা ছিনতাইয়ের কবলে পড়েছেন এমন কয়েক ব্যক্তি সাথে নাম না বলা সত্ত্বে জানান, তাদের টাকা-পয়সা ছিনতাইকারীদের বেশিরভাগের বয়স ১৪ থেকে ১৮ বছর।সন্ধ্যার পরে থেকে নগরীর শেরশাহ কলোনী দিঘীরপাড় মসজিদের পাশে থেকে শুরু করে পুরো বায়েজিদ বোস্তামী এলাকা তাদের কর্মকান্ড রয়েছে এবং তাদের কর্মকাণ্ড গুলো হলো বিভিন্ন বাসা থেকে রাতের আধারে চুরি করা এবং মেয়েদের কে ইভটিজিং করা পথচারীদেরকে জিম্মি করে টাকা আদায় করা এছাড়াও বিভিন্ন কর্মের সাথে লিপ্ত রয়েছে দোলায়ার বাহিনী গ্রুফ । এই গ্রুপ সদস্য রয়েছে ২০ থেকে ২৫ জন। দেলোয়ার বাহিনীর কিশোর গ্যাং গ্রুপের অতিষ্ঠ বায়েজিদ বোস্তামি থানাধীন শেরশা কলোনীর এলাকার মানুষ।সাধারণ জনগণ ও এলাকার মানুষ প্রশাসনের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি।