মহসিন আলম মুহিন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে, নতুন বন্যায়, জলের তোড়ে ভাঙে নদীর তট, সবুজেরা হারিয়ে যায় হাহাকারে! ছায়া পড়ে অতীত স্মৃতির সিন্ধুকে, পাহাড়ি ঝর্ণা ভাসিয়ে নিয়ে যায়
মহসিন আলম মুহিন হায় হায় মন কেন কাঁদে-পড়ে প্রেমের ফাঁদে, বরফ গলা ঝর্ণা ধারা-গড়ায় কোন সে নদে।। মিলন কাতর প্রহর কাটে, সহে না যাতনা অন্তরে, কোথায় আছো
মহসিন আলম মুহিন চমকে উঠি এ কেমন অন্যায় অবিচার, ডাক্তারের হাতে খুন হয় সালেহা খাতুন, যে কিনা শপথ করেছিল মানুষ বাঁচাবার, রোগ থেকে মুক্তি দেবে বাঁচাবে রুগীর প্রাণ।।
মহসিন আলম মুহিন টাকা হলো-লেনদেন, ক্রয়-বিক্রয়, জীবন চলার জ্যোতি, টাকা আছে, মান আছে, টাকা ভালোভাবে বেঁচে থাকার গতি।। টাকা যা করে তারি নাম টাকা, টাকা না থাকলে
মহসিন আলম মুহিন এসেছিল সবার মাঝে, এসেছিল সাথে শুভক্ষণে, নবরূপে সেজে আনন্দ হর্ষে-“নববর্ষ”-আগমনে।। মিনিট, সেকেন্ড, ঘন্টা, শেষে আজকে বিদায়ের পালা, আনন্দ সাথে এনেছিল যেমন, দুঃখেরও শত জ্বালা।।
মহসিন আলম মুহিন জাগো, জাগো, জাগো মুসলিম জাগো- তোমরা বাতিলকে আজ ভয় করিও নাকো! নারায়ে তাকবীর ধব্বনি কণ্ঠে হাকো- বিশ্ব মুসলিম এক পরিবার থাকো।। একশত নব্বই কোটি
মহসিন আলম মুহিন বছর শুরু হয় বৈশাখ মাসেতে, গ্রীষ্মের আগমন তারি সাথে-তে।। বৈশাখ-জৈষ্ঠ্য গ্রীষ্মের দুই মাস, তাপদাহ, ঝঞ্ঝা, ভীতিময় চারিপাশ।। মাঠ-ঘাট চৌচির ঝরে গাম শরীরের, নদী-নালা
মহসিন আলম মুহিন আমি জন্মেছি বাংলায়- “মা”তোমায় ভালবাসি, তুমি দিয়েছো মা আশ্রয় তাই হাসি মধুর হাসি।। তুমি আছো রবি ঠাকুরের কবিতা, ছন্দ, সুরের বীণায়, তুমি আছো বাংলার
মহসিন আলম মুহিন আশা দিয়ে তুমি আড়ালে চলে গেলে, কিসের ছুতায়, কি দোষ খুঁজে পেলে।। ভরা ভাদরে বলো কেন আছো দূরে সরে, নদী’ যৌবনা, তবুও মিশে না কেন
মহসিন আলম মুহিন এ কথা সে কথা সুখের কথা, দুঃখের কথা! পাওয়ার কথা, না পাওয়ার কথা, কথা দিয়ে কথায় কথায় কাজ সারে, কেউ জেতে, কেউ হারে-কথায় কথা বাড়ে।।