্ (১) وَمَنۡ يُّطِعِ اللّٰهَ وَرَسُوۡلَهٗ يُدۡخِلۡهُ جَنّٰتٍ تَجۡرِىۡ مِنۡ تَحۡتِهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِيۡنَ فِيۡهَا “যে আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের অনুগত হবে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন যেগুলোর তলদেশ দিয়ে স্রোতস্বিনী
আরবী মাসের সর্বশেষ মাস পবিত্র যুলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ হলো ইয়াওমে আরাফা তথা আরাফায় অবস্থানের দিন। এই দিনটি হজ্জ আদায়ের জন্য যারা পবিত্র খানায়ে কাবায় গমন করেছেন একইসাথে যারা
জিলহজ মাসের ৯ তারিখ সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত আরাফাহ ময়দানে চিহ্নিত সীমানার মধ্যে অবস্থান করা হজ এর প্রধান রুকন বা ইয়াওমে আরাফা অর্থাৎ হাজীদের আরাফার ময়দানে অবস্থানের দিন।
কোরবানি একটি গুরুত্বপূর্ণ তাকওয়া সমৃদ্ধ ইবাদত। এটি আল্লাহ তাআলার নামে পশু জবেহ করার মাধ্যমে আদায় করতে হয়। অনেকেই কোরবানির পশু জবেহ করার নিয়ম ও দোয়া জানেন না। হাদিসে এ
দোয়া শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো চাওয়া, ডাকা, প্রার্থনা করা। তবে আমরা যারা মুসলিম ও ইসলাম ধর্মানুরাগী তারা বিনয়ের সঙ্গে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনের দরবারে কল্যাণ ও উপকার লাভের জন্য
হজ ও কোরবানির মাস জিলহজ এলেই তাকবিরে তাশরিক পড়ার গুরুত্ব বেড়ে যায়। অথচ বছরজুড়েই মুমিন মুসলমান তাকবিরে তাশরিক পড়েন। তবে হজ ও কোরবানির মাসে নির্ধারিত ৫ দিন ২৩ ওয়াক্ত
ইসলামের অন্যতম বিধান হলো কোরবানি। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমরা প্রতি বছর পশু কোরবানি করে থাকি। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে নির্দেশ দিচ্ছেন, অতএব আপনি আপনার পালনকর্তার উদ্দেশে নামাজ পড়ুন এবং
কোরবানি : সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই (হে নবী!) আমি আপনাকে (নিয়ামত পূর্ণ) কাওসার দান করেছি, অতএব, আপনি আপনার ‘রব’ এর সন্তুষ্টির জন্যে সালাত কায়েম করুন ও তাঁর
প্রিয় পাঠকের কাছে আজ আমি ফজরের নামাজের পর বিশেষ কিছু আমলের গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে সংকিপ্ত আকারে আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করবো। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ফজরের
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী : মুসলমানরা দিনে পাঁচবার নামাজ পড়ে। এরমাধ্যমে মূলত আল্লাহর একটি আদেশ পালন হয়। সেই সাথে আল্লাহর সাথেও সাক্ষাত হয়।একটি হাদিসে এসেছে, নামাজ হচ্ছে মুমিনের মেরাজ।পবিত্র
