1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
দারিদ্র্যকে ছাপিয়ে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন ঈশ্বরদীর শাপলা - Bikal barta
১৩ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| মঙ্গলবার| রাত ২:৪০|
সংবাদ শিরোনামঃ
যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিকের সিলেট আগমন সোমবার জামায়াতের শোকরানা মিছিল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু আহত ১ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করণে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা ও পথসভা অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে যুবকের দুধ দিয়ে গোসল, ভিডিও ভাইরাল মন চায় ভাঙ্গায় বাড়ি থেকে গভীরাতে এক যুবকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পলাতক সহ পৃথক মামলার ৫ আসামী গ্রেফতার কৃষি উন্নয়ন ও তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে নীলফামারী জেলা যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত ইউএনওর পদত্যাগসহ তিন দাবি বিশ্বম্ভরপুর ছাত্র জনতার লংমার্চ

দারিদ্র্যকে ছাপিয়ে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন ঈশ্বরদীর শাপলা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জানুয়ারি ২৮, ২০২৫,
  • 40 জন দেখেছেন

 

,,,,,,আলমগীর হোসেন স্টাফ রিপোর্টার,,,,,

দারিদ্র্যের দেয়াল ভেঙে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলার মুলাডুলি ইউনিয়নের নিকড়হাটা গ্রামের শাপলা খাতুন। নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষে ভর্তির মেধা তালিকায় ৪৮৫১তম হয়েছেন তিনি। শাপলার এই কৃতিত্বে গর্বিত তার দরিদ্র পরিবার ও পুরো গ্রাম।

অটো রিকশা চালক বাবা মো. শফিকুল ইসলাম ও গৃহিণী মায়ের তিন কন্যার মধ্যে দ্বিতীয় শাপলা। চরম আর্থিক সংকটের মধ্যেও অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমে তিনি স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে গেছেন।

রাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২২ সালে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ এবং ২০২৪ সালে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন শাপলা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় এক ঘণ্টার ১০০ নম্বরের এমসিকিউতে ৭৪ নম্বরসহ মোট স্কোর ১৭৪ পেয়ে জায়গা করে নেন সরকারি মেডিকেল কলেজে।

নিজের সফলতা প্রসঙ্গে শাপলা বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন ছিল। সেই লক্ষ্যেই কঠোর পরিশ্রম করেছি। মেডিকেলে চান্স পাওয়ায় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। আমি খুবই আনন্দিত এবং সবার কাছে দোয়া চাই, যেন ভবিষ্যতে মানুষের সেবা করতে পারি।’

শাপলার এ সাফল্যের পেছনে তার বাবা-মা, পরিবারের সদস্য এবং শিক্ষকদের অকুণ্ঠ সহযোগিতা ছিল। প্রত্যন্ত গ্রামের একজন মেয়ে হয়েও তিনি প্রমাণ করেছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে কোনো প্রতিকূলতাই স্বপ্নপূরণে বাধা হতে পারে না।
শাপলার এই সাফল্যে গ্রামে আনন্দের বন্যা বয়ে গেছে।

শাপলার বাবা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছে। তার জন্য আমরা গর্বিত।’ শাপলার এই অর্জন শুধু তার পরিবারের নয়, বরং পুরো গ্রামের গর্ব। এখন তার লক্ষ্য ডাক্তার হয়ে সমাজের অবহেলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!