1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
১৮ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| রাত ১০:৪৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
তারেক রহমানের খালাতো ভাই তুহিনের নিজ এলাকায় আগমন ঘিরে নীলফামারী জেলা বিএনপির ব্যাপক প্রস্তুতি  যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিকের সিলেট আগমন সোমবার জামায়াতের শোকরানা মিছিল আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু আহত ১ আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ করণে গণঅধিকার পরিষদের আলোচনা ও পথসভা অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে যুবকের দুধ দিয়ে গোসল, ভিডিও ভাইরাল মন চায় ভাঙ্গায় বাড়ি থেকে গভীরাতে এক যুবকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পলাতক সহ পৃথক মামলার ৫ আসামী গ্রেফতার কৃষি উন্নয়ন ও তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে নীলফামারী জেলা যুবদলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

পলাশবাড়ীতে নতুন প্রজন্ম পাচ্ছে না ঐতিহ্যবাহী সুমিষ্ট খেজুরের রস:

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, ডিসেম্বর ২, ২০২৪,
  • 137 জন দেখেছেন

 

রাসেল মাহমুদ, এর ক্যমরায় ইমরান সরকার রিপোর্টঃ- পলাশবাড়ীতে পর্যাপ্ত খেজুর গাছ না থাকায় গাছিরা পরিবর্তন করেছে পেশা, সেই সঙ্গে নতুন প্রজন্মও পাচ্ছে না

ঐতিহ্যবাহী সুমিষ্ট খেজুরের রস,,,,,

 

গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে প্রায় হারিয়ে গেছে ঐতিহ্যবাহী খেজুর গাছ ও খেজুরের রস। শীত মৌসুম এলেই এক সময়ে গ্রাম-বাংলার প্রতি ঘরে ঘরে খেজুরের রস দিয়ে ফিন্নি, পায়েস, খেজুর রসের গুড় দিয়ে ভাঁপা পিঁঠা এবং গাড় রস দিয়ে তৈরি করা মুড়ির মোয়া, চিড়া, খই ও চিতই পিঠাসহ হরেক রকম পিঠাপুলির মহাউৎসব চলতো। কিন্তু আগের মতো আর গ্রামে বাড়ি বাড়ি কিংবা গ্রামের রাস্তা ঘাটের দু’পাশে সারি সারি খেজুর গাছ দেখা মেলা ভার।

 

 

গ্রামের রাস্তা গুলো সংস্কার ও নতুন করে খেজুর গাছ রোপনে মানুষের আগ্রহের অভাবে বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেজুর গাছ ও খেজুরের রস ধীরে ধীরে হারিয়ে বসেছে। তবে এখনও রাস্তার আশেপাশে কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে নাম মাত্র কিছু সংখ্যক খেজুর গাছ। আর রস আহরণে এখনো গ্রাম্য রীতিতেই ঝুঁকি নিয়েই কোমরে রশি বেঁধে শীতের বিকালে ছোট-বড় মাটির হাঁড়ি গাছে বেঁধে রেখে পরেরদিন সকালে তা নামিয়ে রস সংগ্রহ করেন গাছিরা।

 

 

আগে তারা এই কাঁচা রস এলাকার বিভিন্ন স্থানে ও হাট-বাজারে পাড়া মহল্লায় বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতো। আবার কেউ কেউ সকালে রস জ্বাল দিয়ে গুড়-মিঠাই তৈরি করতো।

 

প্রতিবছর এই মৌসুমে অযত্নে-অবহেলায় পথে প্রান্তরে পরে থাকা খেজুর গাছের রস ও গুড় বিক্রি করে বাড়তি টাকা উপার্জন করতো তারা।

কিন্তু বর্তমানে পর্যাপ্ত খেজুরের গাছ না থাকায় গাছিরাও তাদের এই পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে। বর্তমানে খেজুরের গাছ বিলুপ্তীর দ্বারপ্রান্তে চলে যাওয়ায় উপজেলা কৃষি দপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের এবং আমাদের সকল নাগরিকদের কে বাড়ীর আসেপাশে খেজুর গাছ রোপণ করা এখন সময়ের দাবি।

 

এতে করে আগামী প্রজন্মও ফিরে পাবে ঐতিহ্য বাহি খেজুর গাছ ও খেজুরের রস।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!