1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
অণুগল্প: আবাসন - Bikal barta
২রা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শুক্রবার| বিকাল ৩:৫৭|
সংবাদ শিরোনামঃ
শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে- ষশ্রমিক দিবসে শহীদুল ইসলাম বাবুল  নরসিংদীতে পহেলা মে শ্রমিক দিবস উদযাপিত  জকিগঞ্জে আল্লামা আবদুল গফ্ফার (রহ.) ছাত্র সংসদের উদ্যোগে সাপ্তাহিক সভার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত। পাইকগাছায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  চিরিরবন্দর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত ভাঙ্গায়  ভবনের ছাদ থেকে পড়ে যাওয়ার  তিন দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাদ্রাসা ছাত্রের  মৃত্যু  ওসমানীনগরে মহান মে দিবস পালিত :  শ্রমিকের স্বার্থ সুরক্ষায় সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে বক্তাদের আহ্বান। ভাঙ্গায় শালিসের সময়ে হামলা, অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা! ভাঙ্গায় একটি বহুতল ভবনের ৫ পাঁচতলা ছাদ থেকে পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু  কাউনিয়ায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত। 

অণুগল্প: আবাসন

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৪,
  • 128 জন দেখেছেন

 

নিশাত তাবাসসুম

সমাজের মতে মেয়েদের কোনো ঘর নেই ।কোনো থাকার আবাসন নেই।

বিয়ের আগে নাকি বাবার বাড়ি।আর বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়ি।

কিন্তু আমার মতে মেয়ে ছাড়া তো কোনো ঘর তৈরিও হতে পারবে না ।কারণ মেয়েরাই তার মায়া আর শাসন দিয়ে প্রতিটা ঘর তৈরি করে।

আমার মেয়ের বিয়েতে ভরি ভরি গয়না আর ফার্নিচার না দিয়ে অল্প পরিমান কিছু দেবো।কিন্তু আমার কাছে মেয়ে ওয়ারিস হিসেবে যেই সম্পত্তি পাবে,সেটা দিয়ে মেয়েকে ছোট করে হলেও একটা ঘর বানিয়ে দেবো।অথবা ঘর করার একটা ছোট জায়গা কিনে দেবো, যেইটাতে একমাত্র হস্তক্ষেপ থাকবে শুধুমাত্র আমার মেয়ের, তার স্বামী,সন্তান,বাবা,ভাই,কেউ সেখানে কোনো অংশ পাবে না তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।এর ফলে অন্তত কোথাও অবহেলিত হতে হবে না ওকে।

আমার মেয়ে যেনো অন্তত বাসাটা ভাড়া দিয়ে হলেও মান্থলি একটা ইনকাম করতে পারে।

((জানো তো,আজকাল টাকা আর জায়গা ওয়ালা মানুষের খুব দাম!!))

আর বাবার বাড়িতে ভাইয়ের সংসারে বা স্বামীর বাড়িতে অথবা নিজের ছেলের সংসারে অশান্তিতে থাকলে অন্তত আমার মেয়ে দিনশেষে এইটা ভেবে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারে যে,

আমার একটা ঘর আছে।

সেই ঘর টাতে গিয়ে মাঝে মাঝে আমার মেয়ে আনন্দে চোখের জল ফেলবে।মন চাইলে বেলা গড়িয়ে ঘুম থেকে উঠবে,দেরিতে খাবে।কোনো কথা শুনানোর অধিকার কারো থাকবে না।

কথাগুলোতে অনেক প্রশ্ন উঠবে আমি জানি,কিন্তু বাস্তবতা বড্ড তিক্ত।যারা ভুক্তভোগী তারাই বুঝবে আমার কথা গুলোর মর্ম।

জীবনে মেয়েরা একটা সময় একটা ঘরের খুব অভাব বোধ করে।একটা ব্যক্তিগত ঘরের অভাব। একটি মাত্র আবাসনের অভাব।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!