1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
১৩ জন শিক্ষক স্কুলে,, পরীক্ষার্থী ১৪ জন তবুও শতভাগ ফেল। - Bikal barta
৩রা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২০শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শনিবার| বিকাল ৩:৪৭|
সংবাদ শিরোনামঃ
বীরগঞ্জে আহত লিমনের পাশে উপজেলা সমবায়ী এসোসিয়েশন  পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিশ্ব শ্রমিক দিবস পালন কাউনিয়ায় অষ্টম বার্থডে ওপেন ব্রীজ প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত  কুমারখালীতে যুবলীগ নোতাকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করলো ছাত্রদল কুড়িগ্রামে নতুন নেতৃত্ব পেল জেলা এনসিটিএফ  নীলফামারী রিপোর্টার্স ক্লাবের নব নির্বাচিত কমিটি ঘোষণা  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল খানসামা উপজেলা শাখার উদ্যোগে ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  বাগেরহাটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ১ জিলক্বদ মাসের ফজিলত ও ইবাদত। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিমের ‘গুড সার্ভিস’ ব্যাজ অর্জন!

১৩ জন শিক্ষক স্কুলে,, পরীক্ষার্থী ১৪ জন তবুও শতভাগ ফেল।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় সোমবার, মে ১৩, ২০২৪,
  • 126 জন দেখেছেন

 

ইমরান সরকার:- এসএসসি ও সমমানের ২০২৪ পরীক্ষার ফলাফলে এবার শতভাগ অকৃতকার্যের তালিকায় রয়েছে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয় থেকে এবার ১৪ জন শিক্ষার্থী এসএসসিতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পাস করতে পারেনি একজনও।

 

গত বছরও এই বিদ্যালয় থেকে ১৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছিল ১৩ জন। এবারের ফলাফলে কেউ পাস না করায় হতাশ অভিভাবকরা। এজন্য বিদ্যালয়ে ক্লাস না হওয়াসহ শিক্ষকদের দায়ী করছেন তারা।

 

অভিভাবক ও স্থানীয়রা বলছেন, বিদ্যালয়টি প্রতিদিন খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের স্কুলে আসার প্রতি তেমন একটা আগ্রহ নেই। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা গল্প-গুজব করে সময় কাটিয়ে বাড়ি চলে যান। প্রতিদিন ঠিকমতো ক্লাস নেওয়া হয়না বলে অভিযোগ তাদের।

 

১৯৯৪ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার ১০ বছর পর ২০০৪ সালে এমপিওভুক্ত হয় বিদ্যালয়টি। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে প্রধান শিক্ষকসহ ১৬ জন শিক্ষক-কর্মচারী রয়েছে। এরমধ্যে ১৩ জন শিক্ষক ও ৩ জন কর্মচারী।

 

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাকিম জানান, ১৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। প্রত্যেকজন শিক্ষার্থী পাস করার কথা। কিন্তু কেন এমন ফল হলো, তা বোধগম্য নয়। পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে ফলাফলের জন্য বোর্ডে চ্যালেঞ্জ করার প্রক্রিয়া চলছে।

 

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রোকসানা বেগম বলেন, গাইবান্ধা জেলার মধ্যে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি বিদ্যালয়ে ফলাফলের শতকরা হার শূন্য। বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যে যে বিষয়ে ফেল করেছে, সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!