1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে দখল আর ময়লা-আবর্জনায় অস্তিত্ব সংকটে বরাক নদী - Bikal barta
২রা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শুক্রবার| সন্ধ্যা ৭:৪৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
নীলফামারী রিপোর্টার্স ক্লাবের নব নির্বাচিত কমিটি ঘোষণা  বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল খানসামা উপজেলা শাখার উদ্যোগে ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  বাগেরহাটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ১ জিলক্বদ মাসের ফজিলত ও ইবাদত। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। পুলিশ কমিশনার রেজাউল করিমের ‘গুড সার্ভিস’ ব্যাজ অর্জন! শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে- ষশ্রমিক দিবসে শহীদুল ইসলাম বাবুল  নরসিংদীতে পহেলা মে শ্রমিক দিবস উদযাপিত  জকিগঞ্জে আল্লামা আবদুল গফ্ফার (রহ.) ছাত্র সংসদের উদ্যোগে সাপ্তাহিক সভার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত। পাইকগাছায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  চিরিরবন্দর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত

হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জে দখল আর ময়লা-আবর্জনায় অস্তিত্ব সংকটে বরাক নদী

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৪,
  • 90 জন দেখেছেন

 

মোঃ আবু তালেব হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
অবৈধ দখল আর নদীতে ময়লা-আবর্জনা ও বর্জ্য ফেলার কারণে প্রশস্ততা কমে গিয়ে বরাক নদীর নবীগঞ্জ শাখার দৈন্যদশা চরমে উঠেছে। নদীটি পরিত্যক্ত হওয়ায় একটি খালে পরিণত হয়েছে।কচুরিপানার বর্জ্যে ভরপুর হয়ে শাখা বরাক হারাচ্ছে তার স্বাভাবিত চরিত্র।

নবীগঞ্জ শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটি দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। জেলেদের মাছ ধরাসহ নদীর পানি দিয়ে জমি চাষ করতেন চাষিরা। ১৫-২০ বছর আগেও যে নদীতে ৫শ’ মণের ওজনের নৌকা ধান, ইট, বালু নিয়ে যাতায়াত করতো, বর্ষা মৌসুমে নদীর দু’কূল ছাপিয়ে বন্যার সৃষ্টি হলেও শুকনো মৌসুমে তা বিরাণ ভূমিতে পরিণত হয়।
নদীতে ময়লা-আবর্জনায় বেষ্টিত

বর্তমানে সেই খাল দিয়ে রাস্তার ও বসতবাড়ির বৃষ্টির পানি পর্যন্ত ঠিকভাবে নিষ্কাশিত হতে পারছে না। খালটি নবীগঞ্জ বাজারের ময়লা-আবর্জনা ফেলার স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। খালের উপর জমেছে ময়লার স্তূপ। যার ফলে শহরে ড্রেনের পানি নিষ্কাশিত হতে পারে না। বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি এ খাল দিয়ে বের হতে না পারায় শহরতলীর বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়ির উঠানে ও রাস্তায় সব সময় পানি লেগে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। সরজমিন দেখা যায়, নদীর উভয় পাড় দখলদারদের কবলে পড়ে প্রশস্ততা হারিয়ে ছোট খালের আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে এই নদী পূর্ব তিমিরপুর পর্যন্ত দেখতে খালের মতো। তিমিরপুরের পর থেকে কালিয়ারভাঙা পর্যন্ত নদীর অস্তিত্ব বোঝাই যায় না, এরপর আবার খালের মতো কোনো রকমে টিকে আছে। অধিকাংশ স্থানেই বেদখল হয়ে যাওয়ায় নদীর চিহ্নই আর নেই। নদীর সঙ্গে যেসব খাল সংযুক্ত রয়েছে সেগুলোর অবস্থাও একেবারেই শোচনীয়। নদীটির বিভিন্ন স্থানে কচুরিপানা আটকে রয়েছে মাসের পর মাস। নদী তীরবর্তী নবীগঞ্জ বাজারের অনেক বাসার পয়ঃনিষ্কাশনের পাইপ সরাসরি নদীতে যুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া গবাদিপশুর বর্জ্য, হাসপাতাল-ক্লিনিকের ময়লা, মুরগির উচ্ছিষ্ট অংশসহ নানা ধরনের ময়লা প্রতিনিয়ত মিশে দূষণ হচ্ছে নদীর পানি। এতে একদিকে কচুরিপানায় সাপ, মশা ও পোকা-মাকড়ের উপদ্রব বেড়েছে, অন্যদিকে ময়লা অবর্জনায় দূষিত পানিতে মাছের আবাদ ও নৌকা চলাচল যেন দুঃস্বপ্ন।
নদীপাড়ের মানুষ নদীর পানি ব্যবহার করতে পারছেন না। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয়রা শাখা বরাক নদীর দূষণ রোধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!