তোফায়েল আহমদ
সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো:
যত সময় যাচ্ছে শীতের প্রকোপ ততই বাড়ছে, তবে সিলেট শহরের চেয়ে গ্রাম এলাকায় প্রচুর বেশী ঠান্ডা। সিলেটের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় এই সময়টায় বিয়ের প্রকোপ বাড়ে, পারিবারিক, সামাজিক, ভাবে ছেলে, মেয়েরা এই সময় বিয়ে সাদি করতে বেশী আঘ্রহী। এই সময়ে শীতের প্রকোপ থাকায় মানুষ ঘরমুখী হয় এবং পরিবারে বিয়ের পর স্ত্রীকে সময় দেওয়ার এটা একটা উপযুক্ত সময় হিসাবে বেছে নেয় সবাই।
কিন্তু ইদানিং লক্ষ্য করা যায়, সিলেটের মিরাবাজার, বন্দর বাজার, শাহজালাল রহঃ দরগাহ মাজার গেইট আবাসিক হোটেল গুলোতে পর্যটকের পাশাপাশি স্থানীয় শহরের ও শহরের বাহিরের যুবক - যুবতীরা ভিড় করছে হোটেল গুলোতে। মিরাবাজার দাদাপীর মাজার সংলগ্ন হোটেল জাহান, হোটেল গ্র্যান্ড মাফির পাশে কয়েকদিন থেকে বিষয়টি প্রত্যক্ষভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছিল আমাদের সিলেটের দৈনিক বিকাল বার্তার প্রতিনিধির কাছে।সিলেটের প্রতিনিধি বলেন,আমি কয়েকদিন থেকে দাড়িয়ে থেকে বিষয়টি লক্ষ্য করছিলাম যে, প্রায় সময়ই সি এন জি, রিক্সা করে উঠতি বয়সী যুবক,যুবতিরা সিঙ্গেল ভাবে আসছে এবং দেখে য়েন মনে হয় এরা আগে থেকেই হোটেল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে বুকিং দিয়েই আসেন। পরিবারের অজান্তেই এরা ভিড় করেন তাদের প্রেমিক যুগল কে নিয়ে নিরাপদ আশ্রয় হিসাবে। এবিষয়টি প্রশাসনের নজরে থাকলে ও দেখেও যেন নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে হয়, দেখার যেন কেউ নেই। সমাজের সচেতন পরিবারের অভিভাবকরা সচেতন হইলে এ বিষয়টি থেকে নিজের আত্নীয়, মেয়ে,বোনকে হেফাজতে রাখতে না পারার কোন কারন নেই। আর প্রশাসনের হস্তক্ষেপে হোটেল মালিকদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে এরকম জুটিকে তারা যাতে এসকল আবাসিকে প্রয়োজনীয় তথ্য ছাড়া ভাড়া না দেওয়ার জন্য সতর্ক করতে দায়িত্ব নেওয়া জরুরী বলে মনে করেন সমাজের সচেতন মহল।
বিসয়টি নিয়ে একজন হোটেল কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বললে জানা যায়, তিনি নাম না বলার শর্তে বলেন, আমাদের আবাসিক হোটেল গুলোতে এখনই ব্যবসার সময়, কারন ঐ সময় পর্যটকেরা সিলেটে বেড়াতে আসেন, আর পাশাপাশি অনেকেই মিথ্যা পরিচয়ে যুবক- যুবতি জুটি হিসাবে স্বামী স্ত্রী পরিচয়ে আবাসিক হোটেল গুলোতে আসেন, আমরা না দিলে ও তারা অন্য জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে এবং নিরাপদে তারা তাদের সময় পার করতেছে। তাই অনেক সময় বাধ্য হয়ে ও আমরা দিতে হয়। আবার পরিচিত অনেকের অনুরোধ নিয়ে ও আসেন অনেকে।
তবে আমরা যাছাই - বাছাই করেই দেই বলে তিনি মন্তব্য করেন।
বিষয়টি সিলেট পুলিশ প্রশাসনের নজরদারীতে রাখার জন্য দৈনিক বিকাল বার্তার সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো সাংবাদিক তোফায়েল আহমদ অনুরোধ করেন। তিনি বলেন যাতে অনেক অসচেতন বাবা,মায়ের কারনে ছেলে,মেয়ে গুলো যেন নষ্ট না হয় তার প্রতি সমাজের, প্রশাসনের নজরদারীতে নিয়ে আসা অত্যান্ত জরুরী।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ