1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ - Bikal barta
৮ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ১২:২৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
পুরোনো সড়কে নতুন কার্পেটিং! সাপোর্টিং ফাইল খুঁজে পাচ্ছে না এলজিইডি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সাদা পোশাকে পুলিশের হামলা ও নিরীহ মানুষের নামে মামলার প্রতিবাদে গ্রামবাসীর মানববন্ধন ধামইরহাটে ফসলের মাঠ থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার পাইকগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১  আহত ২ স্বৈরাচার সরকার পতনের পতনের পর নরসিংদীতে জুলাই আন্দোলনে আহত ‘সি’ ক্যাটাগরির যোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান বিতরণ নীলফামারীতে টি.আর, কাবিখা ও কাবিটার মাধ্যমে গ্রামগঞ্জে এখন পাকা রাস্তা সরকারের টনক না নড়লে এলজিইডি ভবন ঘেরাও করা হবে : মামুনুর রশীদ মামুন।  দিনাজপুরে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের উদ্যোগে দুই  দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষে কর্মবিরতির কর্মসূচী পালিত ভালবাসার অভাবে কোলাহল

মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, মার্চ ৬, ২০২৪,
  • 240 জন দেখেছেন

ইমরান সরকার স্টাফ রিপোটার: গাইবন্ধার সাদুল্যাপুরের মধ্যপাড়া দাখিল মাদ্রাসায় শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের- ল্যাব এ্যাসিস্টেন্ট পদে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে গোপন নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে ঐ মাদ্রাসার সুপার মাটিপীর বলে খ্যাত শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। উল্লেখ্য, গতবছরের অক্টোবরে গোপনে এ্কটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশ করেন ঐ মাদ্রাসার সুচতুর সুপার শহিদুল। যে পত্রিকায় তিনি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিলেন, সেই পত্রিকাটি যাতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ খুঁজে না পায়, সেই জন্য পত্রিকাটির সব কপি সেইদিন তিনি হকারের কাছ থেকে কিনে নিয়েছিলেন। এই ব্যাপারে ল্যাব এ্যাসিস্টেন্ট পদে নিয়োগ প্রত্যাশী আরাজী ছত্রগাছা গ্রামের ফারুক প্রধান জানান, ”ঐ পদে আমিই ছিলাম প্রথম প্রার্থী। সুপার হুজুর আমাকে নিয়োগ দেবেন বলে আমার নিকট থেকে ১৫ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। কিন্তু আমি ১৫ লক্ষ টাকা দিতে না পারায় অন্য একজনকে নিয়োগ দেবেন বলে গোপনে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন। ভাগ্যক্রমে আবেদনের শেষের দিন আমি পত্রিকার বিজ্ঞাপনটি অনলাইনে পেয়ে যাই এবং সেই দিনই আমি অনেক কষ্ট করে খুব কম সময়ের মধ্যেই আবেদন করি। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাকে নিয়োগ পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়নি বা চিঠি দেয়া হয়নি। এরই মধ্যে শুনতে পেলাম গত শুক্রবার ঐ পদে ১৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সুপার অপর একজনকে নিয়োগ দিয়েছেন।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ মাদ্রাসার এক সহকারি শিক্ষক জানান, ইতিপূর্বেও ঐ সুপার একাধিক পদে মোটা অংকের বিনিময়ে নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি মাদ্রাসার উন্নয়নের কথা বলে ঘুষ নিলেও আসলে মাদ্রাসার কোনো উন্নয়নও তিনি করেন নাই।” তিনি আরো জানান, সুপারের এই রকম অনিয়মে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মাদ্রাসার অনেক শিক্ষক ও কর্মচারী। ঘুষের বিনিময়ে গোপন নিয়োগের এই বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে বেশ কয়েকজন সংক্ষুব্ধ এলাকাবাসী জানান, “আমরা তো জানি তিনি খুব পরহেজগার মানুষ। তিনি ঘুষ খাবেন কেনো? “ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একজন জানান, এলাকায় তো তিনি মাটিপীর নামে খ্যাত। এই পীরের মধ্যে এত কিছু! নিয়োগ প্রত্যাশী ফারুক প্রধানের বাবা আব্দুস সামাদ প্রধানের সাথে কথা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, ”আমার ছেলে ঐ পদে একজন নিয়োগ প্রত্যাশী। অথচ তাকে নিয়োগ পরীক্ষায় না ডেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হলো। শহিদুল সুপার টাকার কাছে তার নীতি আদর্শ বিকিয়ে দেবেন এমনটি কখনই আশা করিনি। আমি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে এর উপযুক্ত বিচার চাই।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!