বিস্তারিত জানিয়েছেন সিলেট জেলা প্রতিনিধি:-
সিলেটের শাহপরান থানার খাদিম নগর ইউনিয়নে মীর মহল্লা গ্রামে আব্দুল ছামাদ এর চাচী ফাতেমা বেগমের হত্যা কারী এজাহার নামীয় আসামী ৩৪নং ওয়াডের কাউন্সিলর জয়নাল আবেদীনের ভাতিজা রিপন গাজী ও তার কেডার বাহীনির অত্যাচার দিন দিন বেরেই চলছে, দীর্ঘ ৫৩ দিনেও গ্রেফতার করা হচ্ছে না আসমী, নিরব ভুমিকায় থানা পুলিশ।
এজাহার সুত্রে, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ১২ জুলাই ২০২৪ ইং তারিখ বিকালে আঃ ছামাদের পরিবারের উপর মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে পরিকল্পিত হামলা চালায় রিপন গাজী ও তার কেডার বাহীনি। হামলার এক পর্যায়ে বাড়িঘর ভাংচুর, সোনার গহনা লুটপাট এবং ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ভাংচুর সহ আগুন লাগিয়ে পুরিয়ে দেয় দুই টি মোটর সাইকেল। বসত ঘরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ায় উক্ত ঘরে থাকা আঃ ছামাদ এর চাচী ফাতেমা বেগম হার্ডএটাক করে, স্থানীয় লোকজনে সহযোগিতায় ফাতেমা বেগমকে উদ্ধার করে সিলেট উসমানীয়া মেডিক্যালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। উপরোক্ত ঘটনায় শাহপরান থানায় পৃথক পৃথকভাবে দুটি মামলা হয়।
দীর্ঘ ৫৩ দিন পার হলেও আসামীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না। আসামীদের গ্রেফতারের দ্বাবিতে আজ এই মানব বন্ধনটি সংগীত হয়েছে।
ওপর দিকে স্থানীয় গন মাধ্যম সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করায়, সাংবাদিক গনের উপর ক্ষিপ্ত ও মানহানিকর কথা বলার প্রমান পাওয়া গেছে। রিপন গাজী ও তার কেডার বাহীনির, শিপলু গাজী, আইয়ুব আলী, লোকমান আলী, রাসেল, বাবলা মিয়া, আক্তার আলী ও আবুল কালম সহ বাহিনীর অন্যান্য আসামী গনের।
৩/৪ বছর আগেও রিপন গাজীর পরিবারে নুন আনন্তে পান্তা ফুরিয়েছে আজ সে শত কুটি টাকার মালিক। হঠাৎ আংগুল ফোলে কলা গাছ, এই টাকার উৎস কোথায়। সুশিল সমাজের তথ্য মতে, গত ২০২০ সালে রিপন গাজী একটা ক্যাডার বাহিনী তৈর করে এবং সেটা ম্যাসেন্ঞ্জার গ্রুপে পরিচালনা করে সরকারি খাস জমি স্টাম্পের মাধ্যমে বিক্রি সহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কাজ কর্ম করে আসছে। যাহা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনারের খতিয়ে দেখা দরকার।
অপরদিকে দীর্ঘ ৫৩ দিনেও ফাতেমা বেগমের হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার হচ্ছে না কেন এ বিষয়ে শাহপরান থানা পুলিশের কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নাই।