মোহাম্মদ রুবেল , দশমিনা প্রতিনিধি:
পটুয়াখালর দশমিনা উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্ত্রী কতৃক স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটার ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামের কামাল হওয়ালদারের ছেলে কাওসার এর পুরুষাঙ্গ কাঁটে স্ত্রী ফারজানা।
পরিবারিক সূত্রে জানা যায় ঢাকায় কাওসারের সাথে পরিচয় ফারজানার। পরিচয়ের এক পর্যায়ে প্রেমে জড়িয়ে পড়ে তারপর বিয়ে করে ।এরপর জানা যায় ফারজানার দ্ধিতীয় স্বামী কাওসার। পূর্বের স্বামীর ঔরসে ২ সন্তান রয়েছে ফারজানার। প্রথম স্বামীকে তালক দিয়ে ফরজানা প্রেমের টানে কাওসারকে বিয়ে করে কাওসারের নিজ বাড়ি দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের আউলিয়াপুরে গ্রামে চলে আসে।
বৃস্পতিবার রাত ৮ ঘটিকায় ফরজানার বাবার বাড়ি রংপুরে যাবার কথা দুঁপুরে খাবার খেয়ে ঘরের পাটাতনে দুইজন শুয়ে ছিলো। দুইজন তর্কবিতর্ক করার এক পর্যায় স্ত্রী ফারজানা স্বামীর চোঁখ বেঁধে পুরুষাঙ্গে চাকুদিয়ে পোচ দেয় কওসার ডাকচিৎকার করে পাটাতন থেকে নেমে ঘরের মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞান হয়ে পরে কাওসার । বাড়ির লোকজন রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে কাওসারকে । বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক ডাঃ শওকত ওসমানের চিকিৎসাধীন আছে। আহত কাওসার জানান, ফরজানার সাথে ঢাকায় পরিচয়ের পরে বিয়ে করে বাড়ি নিয়ে আসি। আমি জানতাম না তার ২টি সন্তান ও স্বামী আছে । আমরা দুই জন দুপুরের খাবার খেয়ে পাটাতনে শুয়ে ছিলাম। আর স্ত্রী ফারজানার বাবার বাড়ি রংপুরে যাবার কথা বলেছিল । আমাকে বলে একটু সময় দাও , আমি বলি বল খেলতে যাবো এই কথা বললে আমাকে ওড়না দিয়ে চোঁখ বেঁধে পুরুষাঙ্গে চাকুদিয়ে পোঁচ দেয় আমি রক্ত দেখে পাটাতন থেকে নিচে নেমে অজ্ঞান হয়ে পরি। জ্ঞানফিরে দেখি আমি হাসপাতালে। কাওসারের পুরুষাঙ্গ কাঁটার বিষয় সত্যতা স্কীকার করেন ফারজানা ।