স্টাফ রিপোর্টার: বিশ্বের মধ্যে এমন একটি রোগ গবেষণা করে বের করা হয়েছে যার নাম ক্যান্সার যে রোগে হলে মানুষ বাঁচে না আল্লাহ তাআলার ডাকে চলে যেতে হয় দুনিয়া থেকে, এমনই একজন ব্যক্তি তথ্য মন্ত্রণালয়ের পুনরায় প্রবেশ করেছেন দুর্নীতি ও জাল জালিয়াতির চক্র মূল হোতা ।
এই ভাইরাস সুমন সরকার বিগত দিনের দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে চলছে সিলেটের ট্রান্সফার হয়েছিল কেন এই খবর অধিদপ্তরের সকলের জানা আছে। কোন অভিযোগের প্রেক্ষিতে সিলেট পাঠানো হয়েছিল এ খবর অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানেন। পুনরায় কোন অদৃশ্য শক্তিতে আবারো তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় আসলেন এটা সবার প্রশ্ন আবারো শুরু হবে প্রতারণার বাণিজ্য।
সিলেট থেকে ট্রান্সফার নিয়ে ঢাকায় পিআইডির প্রধান কার্যালয়ে সেই শীর্ষ প্রতারক অফিস সহকারী সুমন সরকার বিভিন্ন অপরাধের কারণে তাকে সিলেট ট্রান্সফার করা হলেও কোন অদৃশ্য শক্তিতে পুনরায় পিআইডির প্রধান কার্যালয়ে জয়েন্ট করেন।
সচিবের নাম ভাঙ্গিয়ে অনলাইন নিউজ পোর্টাল, আইপি টিভি, নিবন্ধনের নামে সংবাদকর্মীর কাছে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দেওয়ার নামে ও হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা একাধিক গণমাধ্যম কর্মীর অভিযোগ রয়েছে।
সুমন সরকার তথ্য মন্ত্রণালয় চাকরি দিবেন বলে দুই জন ব্যক্তির কাছে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে যা বর্তমানে বিজ্ঞ আদালতে দুইটি মামলা রয়েছে চলমান।
সেই মামলায় এখনো সুমন সরকার বিজ্ঞ আদালতে হাজিরা দিয়ে থাকেন।
সুমন সরকার তথ্য অধিদপ্তরের নিবন্ধিত চ্যানেলের তথ্য কাগজ পত্র বাহিরে দিয়ে ফটোকপি করে বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীদেরকে দিয়ে থাকেন। তথ্য অধিদপ্তরে গোপন তথ্য বাহিরে কিভাবে দিয়ে থাকেন তা গণমাধ্যম কর্মী প্রশ্ন।
চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতিনিয়ত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকচক্র সুমন সরকার। এই প্রতারকের খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব হচ্ছেন গণমাধ্যম কর্মী নিত্যনতুন কায়দায় প্রতারণার শিকার হচ্ছেন ।
শীর্ষ প্রতারক সুমন সরকার অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন দেওয়ার নামে সাইফুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা হাতে নিয়েছে সচিব স্যার কে দিতে হবে বলে নিয়ে পরবর্তীতে ফোন রিসিভ না । উক্ত সুমন সরকার তার ভাইকে দিয়ে ফোন দিয়েছিলেন টাকা দিবেন বলে বিভিন্ন সময় তারিখ দিয়ে থাকেন।
উক্ত সুমন সরকারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছে ভুক্তভোগীরা।
প্রতারক সুমনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার উপায়।
ধারা ৪০৬-এর অধীনে অপরাধ:
পেনাল কোডের ধারা ৪০৬ অনুযায়ী, যদি কেউ কারও বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং তার সম্পত্তি বা অর্থ আত্মসাৎ করে, তবে তা অপরাধ হিসাবে গণ্য হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কেউ ব্যবসায়িক লেনদেনে বিশ্বাস ভঙ্গ করে এবং অপর পক্ষের সম্পত্তি হাতিয়ে নেয়, তবে তা ধারা ৪০৬ এর আওতায় আসবে।
৪২০ ধারা প্রতারণা সংক্রান্ত অপরাধের জন্য প্রযোজ্য। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি প্রতারণার মাধ্যমে কোনো সম্পত্তি বা মূল্যবান বস্তু হাতিয়ে নেয়, তাহলে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে।
#এরপর থাকছে