1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
গোপাল গঞ্জের শিপনের কারণে সুগন্ধা পয়েন্টে লকারে বার বার পর্যটকের মালামাল চুরি - Bikal barta
৮ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ৯:০৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
ধামইরহাটে ইএসডিও এর কার্যক্রম উপজেলা সমন্বয় সভায় উপস্থাপন শেষ হলো বগুড়ার ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ে বৈশাখী মেলা ধামইরহাটে যুবদল কর্তৃক তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে প্রস্তুতি সভা গোয়াইনঘাটে বিএসএফ ও স্থানীয়দের মাঝে উত্তেজনা সিলেটে পুলিশের পৃথক অভিযান : ১৬৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার দুই সিলেট বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান এমন জীবন তুমি করিবে গঠন: মরিলে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন। তাহসিনা রুশদীর লুনা  পুরোনো সড়কে নতুন কার্পেটিং! সাপোর্টিং ফাইল খুঁজে পাচ্ছে না এলজিইডি ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সাদা পোশাকে পুলিশের হামলা ও নিরীহ মানুষের নামে মামলার প্রতিবাদে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

গোপাল গঞ্জের শিপনের কারণে সুগন্ধা পয়েন্টে লকারে বার বার পর্যটকের মালামাল চুরি

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৫,
  • 90 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টে টুরিস্ট পুলিশের লকারে পর্যটকের মালামাল বার বার চুরি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে প্রশাসনের নেই কোন মাথাব্যথা।

 

জানা যায়, গোপাল গঞ্জের জনৈক শিপন নামের এক ব্যক্তি আওয়ামী লীগের প্রভাব কাটিয়ে এ লকার নেয়। লকার নেওয়ার পর সে গোপাল গঞ্জ থেকে এ লকার পরিচালনা করে থাকে। লকারে চুরি হওয়া মালামালের সে কোন দায়ভার নেয় না।

গোপন সুত্রে জানা যায়, সেই শিপন কক্সবাজারের রামু উপজেলার গর্জনিয়ার রাসেল নামের এক ব্যক্তি দিয়ে এ লকার পরিচালনা করেন। এ বিষয়ে সে কোন বিষয় জানে না বলেও জানান তিনি।

এদিকে গোপাল গঞ্জের লকার নেওয়া শিপনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,এটা ভুয়া পর্যটক বলে কল কেটে দেন।

 

কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্টে কয়েক হাজার পর্যটক সৈকতে নেমেছেন। অর্ধেকের বেশি মানুষ সমুদ্রে নেমে গোসলে ব্যস্ত। এর মধ্যে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে দেখা গেছে ভ্রাম্যমাণ লকার। এ লকারের একপাশে ঝুলানো ব্যানারে লেখা আছ। ‘কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে আপনাকে স্বাগতম। আপনার আনন্দঘন মুহূর্ত নির্বিঘ্নে উপভোগ করতে মূল্যবান প্রয়োজনীয় সামগ্রী লকারে রাখুন। প্রতি ঘণ্টা ৪০ টাকা।’

 

এসব লকারে পর্যটকরা তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র রেখে প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন শতাধিক পর্যটক। এসব লকার থেকে পর্যটকদের মোবাইলসহ নানা জিনিস হারিয়ে যাওয়ার ঘটনায় ইতিমধ্যে অনেক বিচার সালিশও হয়েছে বলে জানান বীচ কর্মীরা।

 

ঢাকা থেকে আসা পর্যটক আদিল উদ্দিন (৩৫) জানান, তিনি সুগন্ধা পয়েন্টের লকারে মোবাইলসহ টাকা পয়সা রেখে সাগরে গোসল করতে নামে। পরে ফিরে এসে দেখে তার জিনিস পত্র রাখা লকার খোলা। আর সব জিনিসই খোয়া গেছে।

 

চট্রগ্রামের মুহাম্মদ আসহাব উদ্দিন (৪০) জানান, তিনি কলাতলী বীচের লকারে জিনিস রাখার পর একটি মোবাইল হারিয়েছে। এসব বিষয়ে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের নজরদারী জরুরী বলে দাবি করেন পর্যটকরা।

 

হাসান (৩৫) নামের এক পর্যটক বলেন, তিনি সুগন্ধা পয়েন্টের ট্যুরিস্ট পুলিশ লেখা লকারে মুঠোফোন, মানিব্যাগ, চশমা, ঘড়ি, জুতা, ব্যাগসহ মূল্যবান সামগ্রী রাখেন। পরে তার মোবাইল ফোন ওই লকার থেকে খোয়া যায়। পরে কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেও সেদিন মুঠোফোন উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

 

এবিষয়ে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ জানান, এই রকম বিষয়টি আমার কাছে খবর এসেছে। কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের লকারসহ কলাতলী পয়েন্টের লকার যে অব্যাবস্থাপনা রয়েছে সে গুলো সংস্কার করা হবে। এবং শুধু লকার না কক্সবাজারের যে সকল স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরা নেই সেখানেও ক্যামরা দিয়ে নতুন ভাবে কক্সবাজারকে পর্যটকের নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার তা তা করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!