মোঃ মাহমুদুল হাবিব রিপন
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি ।
গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলায় বন্যার পানিতে কৃষকের উৎপাদিত ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় চরম দুচিন্তায় পড়েছেন চাষিরা।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, টানা ভারি বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে প্রান্তিক চাষিদের শত শত বিঘার উৎপাদিত ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অনেকের এখন কপালে হাত উঠেছে। ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রান্তিক কৃষকরা।
ফুলছড়ি উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা মিন্টু মিয়া জানায়, টানা ভারি বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উপজেলার শত শত কৃষকের ক্ষেতের পাট, আউশ ধান, আমন বীজতলা, শাক সবজিসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উপজেলাজুড়ে এবারের বন্যায় আউশ ধান ৩৭৫ হেক্টর, আমন বীজতলা ১১৪ হেক্টর, পাট ১৫৫০ হেক্টর ও বিভিন্ন শাক সবজি ৪২ হেক্টর জমি পানির নিচে তলিয়ে সম্পূর্ণ রূপে নষ্ট হয়ে গেছে।
এরেন্ডা বাড়ি ইউনিয়নের কৃষক জহুরুল হক ও বাবুল জানান, টানা ভারি বৃষ্টিপাতে দুজনের ২০ শতক জমির পটল কাঁকরোল ও তিল একবিঘার গাছ মরে গেছে। তারা খরচ করেছেন প্রায় ৫০০০০ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে তাহারা মাত্র ১২ হাজার টাকার মতো পটল ও কাঁকরোল বিক্রি করেছেন। এরই মধ্যে গত ৭ দিনের টানা বৃষ্টিপাতে পটল ও কাঁকরোল ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় পুরো পটলক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে ও এক বিঘা জমির তিল নষ্ট হয়ে গেছে।যেটুকু অবশিষ্ট ছিল সেটাও আবার উজান থেকে নেমে আসা পানিতেই শেষ হয়ে গেছে। তারা ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগের সহযোগিতা চেয়েছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, কৃষি বিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা করে। সেই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে সব ধরনের সহযোগিতা ও বীজ ধান,সারসহ দেওয়া হবে।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ