1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
খোকসায় নদী ভাঙনের কবলে আশ্রয়ণ প্রকল্প - Bikal barta
২রা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শুক্রবার| দুপুর ২:৩০|
সংবাদ শিরোনামঃ
শ্রমিকের ন্যায্য অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে- ষশ্রমিক দিবসে শহীদুল ইসলাম বাবুল  নরসিংদীতে পহেলা মে শ্রমিক দিবস উদযাপিত  জকিগঞ্জে আল্লামা আবদুল গফ্ফার (রহ.) ছাত্র সংসদের উদ্যোগে সাপ্তাহিক সভার শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত। পাইকগাছায় মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন এর র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  চিরিরবন্দর যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান মে দিবস পালিত ভাঙ্গায়  ভবনের ছাদ থেকে পড়ে যাওয়ার  তিন দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাদ্রাসা ছাত্রের  মৃত্যু  ওসমানীনগরে মহান মে দিবস পালিত :  শ্রমিকের স্বার্থ সুরক্ষায় সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে বক্তাদের আহ্বান। ভাঙ্গায় শালিসের সময়ে হামলা, অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তা! ভাঙ্গায় একটি বহুতল ভবনের ৫ পাঁচতলা ছাদ থেকে পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু  কাউনিয়ায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত। 

খোকসায় নদী ভাঙনের কবলে আশ্রয়ণ প্রকল্প

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, জুলাই ৬, ২০২৪,
  • 163 জন দেখেছেন

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার গড়াই নদীর দ্বীপচরে মিলেছিলো ভুমিহীনদের নিজস্ব ঠিকানা। কিন্তু সেই চকচকে স্বপ্ন আজ বিলীন হবার পথে। ইতিমধ্যেই গড়াই নদীর অব্যাহত ভাঙনে সত্তর পরিবার হারিয়েছে আশ্রয়। সরব হারানোর শংকায় আরো এক’শ পরিবার। এ অবস্থায় দ্রুত ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। আর ভাঙন ঠেকাতে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন। আতংকে দিন পার করছেন উপজেলার আবাসন প্রকল্পের বাসিন্দারা। নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শুরু হয়েছে ভাঙন। গড়াই নদীতে পানি বাড়ার সাথে সাথে চোখে মুখে যেনো ধোঁয়াশা ওসমানপুর ইউনিয়নের দ্বীপচরের ভুমিহীনদের। সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, চলতি সপ্তাহে ভাঙনে নদী গর্ভে গেছে ৩০ বিঘা ফসলি জমি। অসহায় অনেকেই বাধ্য হয়েই অপরিপক্ক ফসলই তুলছেন ঘরে। নদী ভাঙন থেকে বাঁচতে দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে সরকারের কাছে জোর দাবি তাদের। সত্তরোর্ধ্ব আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা জহুরা জানান, ‘আমারতো কুনো আশ্রয় নাই। আশ্রয়ণ ভাঙে গেলি আমার দাড়ানের জাগা নাই তালি আমরা যাবো কোনে।’ ফাতেমা জানান, ‘এমন ভাঙা ভাংতেছে চোকির দলকলবে সব ভাঙে যাচ্ছে। আমারে তো কোনো জাগা নাই সেনে আমরা ওটপো।’ স্থানীয় প্রশাসন ইতিমধ্যেই ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। জানিয়েছেন দ্রুতই নেওয়া হবে সমস্যা সমাধানের পদক্ষেপ। ইউএনও ইরুফা সুলতানা জানান, উর্ধতন কতৃপক্ষকে নদী ভাঙনের বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে। দ্রুতই সমস্যা সমাধানে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মাছুম মুর্শেদ শান্ত বলেন, ইতিমধ্যেই পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে কথা হয়েছে। ভাঙন রোধে আগামী সপ্তাহে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সরকারের দেওয়া শেষ আশ্রয়স্থল ও আবাদি জমি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুতই কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে এমনটাই প্রত্যাশা ভুক্তভোগীদের।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!