1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
হারভেস্টার মেশিন নিয়ে অনিয়ম, কৃষি অফিসারের বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন - Bikal barta
৪ঠা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২১শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| বিকাল ৪:৩৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
চাটমোহরে ৩০লিটার মদ। মদ তৈরি করার উপকরণ সহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার সিলেটে অপরাধের পাপ রাজত্ব শাপলা হলিডে কষ্টের শেষ নেই  সিলেটে ২ কোটি টাকার বালুর ইজারা বাতিল চেয়ে আবেদন, নেপথ্যে আ. লীগের সুবাস-মুজিব এয়ারপোর্ট এলাকা থেকে সিসিকের সাবেক কাউন্সিলর আশিক গ্রেফতার বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র কাফেলা, যুব কাফেলার ১৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে মাটি চাপায় নজরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু  ভাঙ্গায় ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও দ্রুত নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি’র জনসভা অনুষ্ঠিত  বীরগঞ্জে আহত লিমনের পাশে উপজেলা সমবায়ী এসোসিয়েশন  পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিশ্ব শ্রমিক দিবস পালন

হারভেস্টার মেশিন নিয়ে অনিয়ম, কৃষি অফিসারের বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪,
  • 123 জন দেখেছেন

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সরকারের বরাদ্দকৃত হারভেস্টার মেশিন নিয়ে সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা কৃষি অফিসার নয়ন মিয়ার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সকালে শহরের দৈনিক সুনামকণ্ঠের কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগি কৃষক বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের রফিক মিয়া। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কৃষক রফিক মিয়ার ভাতিজা শরিফ আহমদ বলেন, আমাদের পরিবার আর্থিকভাবে তেমন স্বাবলম্বী না হওয়ায় ২০২১-২২ অর্থবছরে আমি সরকারের সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষিযান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ৭০% ভতুর্কী মূল্যে বিশ^ম্ভরপুর উপজেলা কৃষি অফিসে একটি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিনের জন্য আবেদন করি। আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০২১-২২ অর্থবছরে কৃষি যন্ত্রপাতি বিতরণে রফিক মিয়ার নামে একটি হারভেস্টার মেশিন অনুমোদন হয়, এরই প্রেক্ষিতে কৃষি অফিস কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র প্রদান করা হলেও পরবর্তীতে জানতে পারি বরাদ্দকৃত কম্বাইন হারভেস্টার মেশিনটি বাতিল করা হয়েছে। পরবর্র্তীতে এ বিষয়টি নিয়ে আমি বা আমার পরিবার কোন কথা না বললেও গেল বছরের ২৬ ও ২৮ নভেম্বর রফিক ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে ০১৭১২-৭৪০৫৮৮ এই থেকে একটি ফোন আসে, যেটি রিসিভ করেন রফিক মিয়ার স্ত্রী, এসময় ফোনের ওপাশে থাকা ব্যক্তি আমাদের জন্য বরাদ্দকৃত কম্বাইন হারভেস্টার মেশিনটি বর্তমানে কি অবস্থায় আছে এবং কোথায় আছে সেটি জানতে চান। তিনি আরও জনান, এসময় রফিক মিয়ার স্ত্রী ফোনের ওপাশে থাকা ব্যক্তিটিকে আমাদের নামে কোন হারভেস্টার মেশিন পাইনি জানালে তিনি আমাদের জানান ২০২১-২২ অর্থ বছরে আমার নামে কৃষিযান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় ৭০% ভতুর্কী মূল্যে একটি কম্বাইন হারভেস্টার মেশিন প্রদান করা হয়েছে এবং এটি নাকি আমরা গ্রহণ করেছি বলেও জানানো হয়। এই খবর শোনার পর বিষয়টি নিয়ে উপজেলা কৃষি অফিসার নয়ন মিয়ার কাছে গেলে তিনি এটির কোন উত্তরই দিতে পারেননি এবং ফতেপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুক মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান কৃষি অফিস থেকেই আমার নামে একটি মেশিন বিক্রি দেখানো হয়েছে বলে জানান। পরবর্তীতে বিষয়টি তদন্তের জন্য ইউএনও বরাবর আমরা অভিযোগ করি এবং ইউএনও এটি তদন্তের জন্য জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে পাাঠালে এটির কি তদন্ত হয় আমরা জানতে পারেনি। এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে দেয়া অভিযোগটি প্রত্যাহারের জন্য লোভ দেখান কৃষি অফিসার নয়ন মিয়া। এতে সফল না হয়ে তিনি প্রতারণার মাধ্যমে একটি লেখাযুক্ত কাগজে স্বাক্ষর নেয়ার চেষ্টা করেন এবং কৃষক রফিক মিয়াকে প্রাণ নাশেরও হুমকি দেন। তাছাড়া রফিক মিয়ার শ্যালক শফিউল আলম আমার বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মহলে তদবির করলে তাকেও বিভিন্ন ধরনের হয়রানি করে যাচ্ছেন উপজেলা কৃষি অফিসার নয়ন মিয়া ও প্রভাবশালী একটি মহল। এছাড়া গেল ১৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলা কৃষি অফিসে নিয়ে গিয়ে আমাদের একটি পুরোনো হারভেস্টার মেশিন দেখিয়ে বলেন এটি নাকি আমাদের কিন্তু ওই ভাঙা পুরোনো মেশনটি আমরা গ্রহন করিনি। এ ব্যাপারে রফিক মিয়ার শ্যালক শফিউল আলম বলেন, আমি আমার দুলাভাইয়ের মেশিনটির বিষয় জানতে উপজেলা কৃষি অফিসারের কাছে গেলে তিনি প্রথমে জানান এটি বাতিল হয়ে গেছে পরে জানতে পারি এটি নাকি আমার দুলাভাইয়ের নামেই এসেছিলো তবে কৃষি অফিসার এটি আমাদের হস্তান্তর করেননি। আমি বিষয়টি নিয়ে কথা বলায় আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েছেন তিনি। এ ব্যাপারে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা কৃষি অফিসার নয়ন মিয়া বলেন, আমার উপর আনা অভিযোগগুলো মিথ্যে, রফিক মিয়ার নামে বরাদ্দকৃত হারভেস্টার মেশিনটি উপজেলায় অফিসেই আছে তারা এটি নিচ্ছেন না এছাড়া এর বেশি কিছু আমি আপনাদের বলতে পারব না। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, আমি ছুটিতে আছি, ছুটি থেকে এসে সবকিছুর সমাধাণ করে দিব।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!