1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
শাহজাদপুরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন কিভাবে নেভাতে হয়,সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত - Bikal barta
১০ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৭শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| শনিবার| ভোর ৫:০৩|
সংবাদ শিরোনামঃ
টেকনাফে বিবাহের সাত মাস পর গুম হওয়া ফাতেমাকে অক্ষত অবস্থায় ফিরে পেতে চায় পরিবার।  সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়েছে মাদক ব্যবসায়ী নান্টু- রিপনগং ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেসের” ইঞ্জিন সহ একটি বগি লাইনচ্যুত, যাত্রীরা নিরাপদ, ট্রেন চলাচল বন্ধ ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সিলেট জেলা সংগঠক থেকে পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন রেদওয়ান রাফি!  আওয়ামী লীগের সাবেক এক নেত্রীর মেয়ের নাম জুলাইযোদ্ধা তালিকায় অন্তর্ভুক্তির প্রতিবাদ করায় ১ ছাত্রকে কুপিয়ে জখম  বীরগঞ্জে করলা ও ঝিঙ্গা গাছ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা সিলেটের ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নোমান আহত চিকিৎসক ও কর্মচারি সংকটে সেবা বঞ্চিত ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক  জাফরুল ইসলাম রুবেলকে জিয়া সাইবার ফোর্স জয়পুরহাট জেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন

শাহজাদপুরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন কিভাবে নেভাতে হয়,সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, জানুয়ারি ২৪, ২০২৪,
  • 146 জন দেখেছেন

 

মো: আলামিন সরকার সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি দৈনিক বিকাল বার্তা।

আজ মঙ্গলবার ২৪ই জানুয়ারী শাহজাদপুর উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর মো.রেজাউল করিম বলেন আগুন মূলত যে মাধ্যমগুলো থেকে লাগতে পারে, সেগুলো হলো কঠিন ও তরল পদার্থের আগুন, গ্যাস থেকে লাগা আগুন, ধাতব পদার্থ থেকে ও বিদ্যুৎ থেকে লাগা আগুন। যে মাধ্যমে থেকে আগুনের বিস্তার, সেটি চিহ্নিত করে সেই মাধ্যমের আগুন নেভানোর প্রক্রিয়া শুরু করলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব। কঠিন পদার্থ থেকে যেমন বাঁশ, কাঠ কিংবা এমন কিছু থেকে আগুন লাগলে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। আর তেল, মবিল, পেট্রল বা অন্যান্য তরল পদার্থ থেকে আগুনের সূত্রপাত হলে সাবানের ফেনা বা ফোম ছড়িয়ে, ভেজা কম্বল, বস্তা, কাঁথা বা ভারী কাপড় ছড়িয়ে দিয়েও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করতে হবে। পানি দিয়ে এই ধরনের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে না, বরং পানি দিলে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কাই বেশি থাকে। যদি কোনো কিছুই পাওয়া না যায়, তবে শুকনা বালু ছিটিয়েও তরল পদার্থ থেকে সৃষ্টি আগুন বশে আনা যায়। যেকোনো ধরনের গ্যাস থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুনের ক্ষেত্রে গ্যাসের সরবরাহ লাইন বন্ধ করে দিতে বা রাইজারের নব ঘুরিয়ে দিতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুন লাগলে ভেজা কাঁথা, কম্বল, বস্তা বা ভারী কাপড় সিলিন্ডারের গায়ে জড়িয়ে চাপ দিয়ে বা নব ঘুরিয়ে কিংবা পানির জোর ঝাপটা দিয়ে গ্যাসের সরবরাহ বন্ধ করে দিতে হবে। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে, যদি গ্যাস লিক করছে বোঝা যায়, তাহলে কোনোভাবেই সেই স্থানের কাছাকাছি দেশলাই, সিগারেট, জ্বলন্ত মোমবাতি, কুপি ধরনের কোনো কিছু জ্বালানো অবস্থায় নিয়ে যাওয়া যাবে না। ধাতব পদার্থের আগুন বা সোডিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি থেকে উৎপত্তি হয় এমন আগুন সব থেকে তীব্র হয়। সরাসরি পানির প্রয়োগে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। তাই অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্রের সাহায্যে এমন আগুনে সরাসরি স্প্রে করলে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। বৈদ্যুতিক মাধ্যম থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটলে কোনোভাবেই পানি দেওয়া যাবে না। শাহজাদপুর জোনাল অফিসের ডি জিএম, প্রকৌশলী আজিজুল হক বলেন, কারণ পানি বিদ্যুৎ সুপরিবাহী হওয়ায় সহজেই যে কেউ বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যেতে পারেন। তাই প্রথমেই চেষ্টা করতে হবে বৈদ্যুতিক লাইনের মেইন সুইচ বন্ধ করা। তবে মেইন সুইচে আগুন লেগে গেলে যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। যাতে করে লাইনের বিদ্যুৎ সরবরাহ দ্রুততার সঙ্গে বন্ধ হয়ে যায়। লাইন বন্ধ হয়ে গেলে নিরাপদ দূরত্বে থেকে পানি ছড়িয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায়, তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি ফায়ার এক্সটিংগুইশার বা অগ্নি নির্বাপণ যন্ত্রের সাহায্যে কার্বন ডাই-অক্সাইড ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এতে আগুন সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। এবং আমরা সবাই সচেতন থেকে পল্লী বিদ্যুৎ, থানা, হাসপাতাল, এম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিসের নম্বর গুলো নিজেদের কাছে সংগ্রহ করে রাখিবো।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!