1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
বড়লেখায় জেলা প্রশাসকের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ - Bikal barta
৭ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বুধবার| সন্ধ্যা ৭:৪৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে সাদা পোশাকে পুলিশের হামলা ও নিরীহ মানুষের নামে মামলার প্রতিবাদে গ্রামবাসীর মানববন্ধন ধামইরহাটে ফসলের মাঠ থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার পাইকগাছায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১  আহত ২ স্বৈরাচার সরকার পতনের পতনের পর নরসিংদীতে জুলাই আন্দোলনে আহত ‘সি’ ক্যাটাগরির যোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান বিতরণ নীলফামারীতে টি.আর, কাবিখা ও কাবিটার মাধ্যমে গ্রামগঞ্জে এখন পাকা রাস্তা সরকারের টনক না নড়লে এলজিইডি ভবন ঘেরাও করা হবে : মামুনুর রশীদ মামুন।  দিনাজপুরে বিচার বিভাগীয় কর্মচারী এসোসিয়েশনের উদ্যোগে দুই  দফা দাবী বাস্তবায়নের লক্ষে কর্মবিরতির কর্মসূচী পালিত ভালবাসার অভাবে কোলাহল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে NPCBL এর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন 

বড়লেখায় জেলা প্রশাসকের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, জুন ২০, ২০২৪,
  • 118 জন দেখেছেন

 

সিলেট অফিস::লিলেটের বড়লেখায় বন্যায় ১০ ইউনিয়নের আড়াই শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী লক্ষাধিক মানুষ। বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৪ শতাধিক পরিবার। বানভাসি মানুষের সংখ্যা ক্রমশঃ বাড়তে থাকায় উপজেলা প্রশাসন বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র ২৫টি থেকে বাড়িয়ে ৩৩ টি করেছে। প্রতিটি আশ্রয়কেন্দ্রেই ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সংখ্যা বাড়ছে।

 

এদিকে, জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম বৃহস্পতিবার বন্যা দুর্গত সুজানগর ইউনিয়নের কয়েকটি দুর্গত এলাকা ও বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন। আজিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ছিদ্দেক আলী উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রের ১০৫ টি দুর্গত পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। বন্যা আশ্রয়কেন্দ্রের প্রতিটি পরিবারকে চাল, চিড়া, চিনি, মুড়ি, বিস্কিট, মোমবাতি, দিয়াশলাই ও খাবার স্যালাইন দেওয়া হয়।

 

খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শেষে জেলা প্রশাসক ড. উর্মি বিনতে সালাম সাংবাদিকদের বলেন, বড়লেখার বিভিন্ন এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। আমরা দুর্গত কিছু এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখেছি। যারা পানিবন্দি রয়েছেন, আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন, তাদের আমরা সর্বাত্মক সহযোগিতা করছি। তাদেরকে শুকনো খাবার দেওয়া হচ্ছে। অনেক জায়গায় রান্না করা খাবারও দেওয়া হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারীভাবে তাদের সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া মেডিক্যাল টিম গঠিত হয়েছে। পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও খাবার স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে। এগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণ আমাদের কাছে রয়েছে। প্রত্যেকটি আশ্রয় কেন্দ্রে আমরা এগুলো পৌঁছে দিচ্ছি। পানিবন্দীদের জন্য আমরা জিআর ৫ লক্ষ টাকা ও ৭০ মেট্টিক টন চালের ব্যবস্থা করেছি। জিআর টাকা ও চাল পর্যায়ক্রমে পৌঁছে দেওয়া হবে।

 

দুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনা আক্তার, বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজরাতুন নাঈম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ আসলাম সারোয়ার, পিআইও (ভারপ্রাপ্ত) মিজানুর রহমান, সুজানগর ইউপি চেয়ারম্যান বদরুল ইসলাম, প্যানেল চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজরাতু নাঈম জানিয়েছেন, উপজেলায় ২২ টি স্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র ছাড়াও আরো ১১টি বাড়িয়ে মোট ৩৩টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। প্রয়োজনে আরো বাড়ানো হবে। বৃহস্পতিবার বিকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ৪৫০ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। সার্বক্ষণিক পানিবন্দি মানুষের খোঁজ খবর রাখা হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!